Daffodil Information Technology Foundation
Daffodil IT Foundation

The daffodil is becoming a digital planet with Information technology and ICT. Almost every country is transitioning towards an Information Technology-based society. Bangladesh cannot remain out of this transition. To help build a Digital Bangladesh by 2021, Daffodil Information Technology Foundation proposes establishing regional centers across the country. Registered under No. S-380/14, the foundation has been granted permission to set up over 450 centers. These centers will offer free ICT training programs aimed at empowering local communities and promoting the use of modern technologies.

Daffodil IT Foundation has already received great responses, with centers in Dhaka, Savar, Gazipur, Kaligonj, and other regions such as Rajshahi and Chittagong. We continue to expand to serve every district of Bangladesh. The ultimate goal is to establish a nation-wide network for ICT training, fostering a generation that is both knowledgeable and capable in the digital daffodil.

তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে মধ্যম আয়ের দেশ।


সোহেল আহমেদ , চেয়ারম্যান, ড্যাফোডিল আইটি ফাউন্ডেশন

Founder Image

তথ্যপ্রযুক্তির নতুন দিগন্ত ড্যাফোডিল আইটি ফাউন্ডেশন। ইহা সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক, জনসেবামূলক ও দক্ষ মানব সম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে সারাদেশে তথ্য প্রযুক্তির বিকাশ ঘটানো এবং জাতীয় পর্যায়ে তার সুফল বিস্তারের লক্ষ্যে এই ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে এবং ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ১৯৯৮ সাল থেকে গুটি গুটি পায়ে এগিয়ে চলছে ড্যাফোডিল আইটি ফাউন্ডেশন। Daffodil Information Technology Foundation গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর সোসাইটি রেজিষ্ট্রেশন আইন XXI অব ১৮৬০ এর আওতায় যার রেজিষ্ট্রেশন নং S-380/14. ড্যাফোডিল আইটি-ফাউন্ডেশন এর উপর সরকার কর্তৃক অর্পিত ক্ষমতা বলে দেশের প্রতিটি ইউনিয়ন, উপজেলা, ও জেলাগুলোতে বৃহত্তর বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তি, কারিগরী সেবামূলক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা যার মূল উদ্দেশ্য তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক গবেষণা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে দেশের সকল পর্যায়ের দারিদ্র বিমোচন করা। প্রতিষ্ঠানটি ২০০৭ সালে স্থাপিত হয়ে ২০১৪ সালের সরকারী অনুমোদন লাভ করে । এই Foundation তার সফলতার ধারাবাহিকতায় অনেকগুলো সেবামূলক প্রকল্পের কাজ হাতে নিয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশে প্রতিটি ইউনিয়ন, উপজেলা, ও জেলা গুলোতে IT Village গড়ে তোলা। এই পর্যন্ত প্র৬য় ৬৫০ টিরও বেশি IT প্রতিষ্ঠান সফলতার সাথে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। “Education is the backbone of a nation” এই কথাটি যদি সত্যি হয়, তাহলে আজ কেন বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে পড়া শেষ করে আমাদের তরূণ মেধাবী ছেলে-মেয়েরা চাকুরী নামক সোনার হরিণের পিছে দৌড়ে, হতাশাগ্রস্থ হয়ে বেকারত্ব নামক অভিশাপের আঁচলে মুখ লুকিয়ে সমাজ ও পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। তাহলে কোনটি সত্যি? তাদের মেধার অভাব? নাকি তারা সঠিক শিক্ষাব্যবস্থা পাচ্ছেনা? Daffodil Information Technology Foundation এর চেয়ারম্যান মনে করে দ্বিতীয়টি সত্যি। যে শিক্ষা ব্যবস্থা একজন ছাত্রের কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা দিতে পারে না, পারেনা তার মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে, সে শিক্ষা ব্যবস্থা কোন শিক্ষাই নয়। যেমন- পুঁথিগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধনের মতো যা প্রয়োজনের সময় কোন কাজেই আসেনা। সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে বলছি, আমাদের দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে আরো যুগোপযোগী ও আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। যেখানে থাকবেনা কোন বেকারত্বের অভিশাপ। আমাদের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনা: ১। “ড্যাফোডিল আইটি - ফাউন্ডেশন” বাংলাদেশের প্রতিটি ইউনিয়নে ১টি করে ৪৫৫৪টি, উপজেলা হেড কোয়ার্টারে ৩টি করে ১৭৯৩টি এবং জেলা হেড কোয়ার্টারস্ এ ৫টি করে ৩২০টি সর্বমোট ৬৩৪৭ টি কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। ২। প্রতিটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ড্যাফোডিল আইটি - ফাউন্ডেশন কেন্দ্রে ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে দ্রুত কম্পিউটার লিটারেসি তৃণমূল পর্যায়ে বৃদ্ধির লক্ষ্যে অন-লাইন কম্পিউটার শিক্ষা প্রবর্তন কর্মসূচী বাস্তবায়ন। যার মধ্যে DIT - Online Education, DIT- Technical School & College, DIT University ও কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং সহ অন্যান্য আন্ডার গ্রাজুয়েট ও গ্রাজুয়েট প্রোগ্রাম প্রবর্তনের মাধ্যমে ড্যাফোডিল আইটি বিশ্ববিদ্যালয় চালু করার কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। ৩। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ICT Based বাজেট অনুযায়ী ড্যাফোডিল আইটি - ফাউন্ডেশন এর অধীনে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়, ইন্সটিটিউট অব ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি, টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ, পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট স্থাপনসহ অনলাইন শিক্ষা প্রবর্তনে আইএসপি স্থাপন করে তথ্য প্রযুক্তিকে জনগণের শিক্ষা ও সেবামূলক কাজে ব্যবহার করে ব্যাপক কর্ম সংস্থানের সৃষ্টি করা। ৪। আঞ্চলিক কেন্দ্রের পূর্ণ স্বাধীনতা থাকবে এবং পরিচালনার লক্ষ্যে ৫ সদস্য বিশিষ্ট স্থানীয় একটি আঞ্চলিক পরিচালনা পরিষদ থাকবে। ঐ সকল সদস্যমন্ডলী ড্যাফোডিল আইটি- ফাউন্ডেশনের সাধারণ সদস্য হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করবেন। ৫। ড্যাফোডিল আইটি- ফাউন্ডেশন দেশী/ বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষা, গবেষণা, “ Memorandum of Understanding” এর মাধ্যমে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের নিয়ম - নীতি অনুসরণ করে সাধারণ, কারিগরী ও তথ্য প্রযুক্তি শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে। ৬। ড্যাফোডিল আইটি - ফাউন্ডেশন যে কোন ছাত্র/ছাত্রীকে স্কলারশিপ, দেশের বরেণ্য ব্যক্তি ও গুণীজনকে পদক প্রদান করতে পারবে। ইহা ছাড়াও যে কোন সমস্যা বা উদ্ভুত পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে তা প্রধান কার্যালয় ও আঞ্চলিক কেন্দ্রের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা হবে। প্রয়োজনে ড্যাফোডিল আইটি ফাউন্ডেশন নির্বাহী কাউন্সিল উক্ত নীতিমালা পরিবর্তন, পরিবর্ধন করতে পারবেন। সরকারী ও বেসরকারী সকল পর্যায়ে যারা এই মহান সৃষ্টির শুরু থেকে সফলতা অর্জন পর্যন্ত আমাকে সাহায্য ও সহযোগিতা করেছেন এবং আগামীতে করবেন, জাতি প্রকৃত পক্ষে সেই সকল মহান ব্যক্তিগণকে শ্রদ্ধাভরে স্বরণ করবে। মানুষ ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখতে পছন্দ করে, আমি ঘুম থেকে উঠে বাস্তবে দেখতে পছন্দ করি। যেদিন ঘুম থেকে উঠে বাস্তবে দেখবো আমাদের দেশে অর্থাৎ বাংলাদেশে কোন বেকারত্ব থাকবে না সেদিন আমার সমস্ত চেষ্টা, পরিশ্রম ও স্বপ্ন স্বার্থক হবে বলে আমি মনে করি।

সোহেল আহমেদ
প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট
ড্যাফোডিল ইনফরমেশন টেকনোলজি ফাউন্ডেশন

“ড্যাফোডিল আইটি ফাউন্ডেশন” এর মূল মিশন এবং ভিশন

“““বেকারমুক্ত বাংলাদেশ গড়বই আমরা”- এই আদর্শকে হৃদয়ে ধারণ করে- ১ কোটি মানুষের কর্ম সৃষ্টি এবং ডিজিটাল শিক্ষা ও সমাজ গড়ার লক্ষ্যে সারা দেশব্যাপী “ড্যাফোডিল আইট ফাউন্ডেশনের” (Create ICT Entrepreneur) তথ্য প্রযুক্তির উদ্যোক্তা সৃষ্টি কার্যক্রম চলছে। বর্তমানে প্রস্তাবিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে DITF University, DIT Online Education, টেকনিকেল স্কুল এন্ড কলেজ, সেবা সুনিশ্চিত করার জন্য মেডিকেল কলেজ এবং হসপিটাল প্রতিষ্ঠা করা। বাংলাদেশের প্রতিটি থানায় ও জেলায় একটি করে Technical School & College এবং প্রতিটি Division এ একটি করে IT University Medical College & Hospital প্রতিষ্ঠা করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে ড্যাফোডিল আইটি ফাউন্ডেশন।

DITF

ড্যাফোডিল আইটি ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম

ড্যাফোডিল আইটি ফাউন্ডেশন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত যার নিবন্ধন নাম্বার ACT-1860 (ACT XXI OF 1860) দেশের একটি বৃহত্তর বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তিক কারিগরি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান, যার উদ্দেশ্য তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক গবেষণা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দক্ষ মানব সম্পদ তৈরী করে দেশের সকল পর্যায়ের দারিদ্র বিমোচন করা। প্রতিষ্ঠানটি ২০০৭ সালে স্থাপিত হয়ে ২০১৪ সালে সরকারি অনুমোদন লাভ করে। এই ফাউন্ডেশন তার সফলতার ধারাবাহিকতায় অনেকগুলো সেবামূলক প্রকল্পের কাজ হাতে নিয়েছে। যার মধ্যে বাংলাদেশের প্রতিটি থানায়। IT Village গড়ে তুলা। বর্তমানে প্রস্তাবিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে DITF University, DIT Online Education, টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ, মিডিকেল কলেজ এবং হসপিটাল ইত্যাদি।

দক্ষ জনশক্তি তৈরী এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে বেকারত্ব দূরীকরণঃ

১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে দক্ষ জনশক্তি তৈরী এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে DITF কর্তৃক পরিচালিত প্রতিষ্ঠান সমূহ যে কোর্সগুলি দক্ষতার সাথে প্রশিক্ষণ দিয়ে দেশের বেকারত্ব দূরীকরণ এবং অর্থনীতিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে সে কোর্সগুলি হচ্ছে- ডিপ্লোমা ইন আইসিটি, ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সাইন্স, ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, ডিপ্লোমা ইন গ্রাফিক্স ডিজাইন, নেটওয়ার্কিং, অটো ক্যাড, বেসিক এপ্লিকেশন কোর্স, ভিডিও এডিটিং, ওয়েব সাইড ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট। বলতে পারেন দেশ ও মানুষের কল্যাণে , ড্যাফোডিল আইটি ফাউন্ডেশন” এই সকল বিষয়ের প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছে।

মাইক্রোসফ্ট অফিস গ্রন্থটির প্রকাশ করার উদ্দেশ্যে

Microsoft Office

পাঠক সমাজের কথা চিন্তা করে মাইক্রোসফ্ট অফিস গ্রন্থটি অত্যন্ত সহজ ভাষায় ব্যবহারিক প্রজেক্ট ভিত্তিক করা হয়েছে। বাসায় বসে মাইক্রোসফ্ট অফিস (Microsoft Office) সম্পর্কে দক্ষতা অর্জনের জন্য এই বইটি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমার লেখা মাইক্রোসফট অফিস গ্রন্থটি পড়লে পাঠক সমাজ যে বিষয় জানতে পারবে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার হিউম্যানওয়্যার, অপারেটিং সিস্টেম, মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট, আউটলুক, ইন্টারনেট, ফেসবুক, আপওয়ার্ক, আপওয়ার্কে বিড করা, আপওয়ার্কে অ্যাকাউন্ট করা ও মাউক্রোওয়ার্কারস। এছাড়া আর অনেক বিষয়ে এই গ্রন্থটি পাঠ করলে জানতে পারবেন। মাইক্রোসফট অফিস গ্রন্থটির পাঠকদের উদ্দেশ্যে বলবো যদি জীবনে উন্নয়ন চান, তাহলে অবশ্যই বাইটি পড়–ন। বইটি অনুশীলনের শুরুতেই কম্পিউটারের সামনে বসুন সাথে একটি খাতা/ডায়রী, একটি কলম ও একটি হাইলাইটার নিয়ে নিন। বইয়ে বর্ণিত নির্দেশনা অনুযায়ী প্রত্যেকটি অধ্যায় মনোযোগ সহকারে কম্পিউটারে প্রাকটিস করুন। কোন কিছু বুঝতে অসুবিধা হলে চিত্র দেখুন। বইটি অনুশীলন করতে গিয়ে যদি অনুধাবন করেন বইটির কোন প্যারা বা লাইন অথবা প্র্যাকটিক্যাল অনুচ্ছেদ বুঝতে সমস্যা হচ্ছে তাহলে সাথে সাথে হাইলাইটার দিয়ে বইয়ের সমস্যার জায়গাটি চিহ্নিত করুন ও পাশে রাখা খাতা কলম দিয়ে লিখে ফেলুন এবং বইয়ের সাথে সরবরাহকৃত সিডি ওপেন করে ভিডিও টিউটোরিয়ালগুলো দেখে পুনরায় প্রাকটিস করার চেষ্টা করুন। তারপরও যদি কোন সমস্যা থাকে সেগুলো নিয়ে কাছের কোন বন্ধু সহকর্মী কিংবা সহপাঠীদের সঙ্গে আলোচনা করুন। কর্মপরিকল্পনা ছাড়া আপনি কোন কাজেই পরিপূর্ণ সফল হতে পারবেন না। তাই আপনি যদি সফল হতে চান তাহলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বইটি পড়া শেষ করতে হবে। জীবনের উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের জন্য তথ্যপ্রযুক্তির বই এটি। এই বইটিকে আপনি কর্মমূখী সমাজ গড়ার চলন্ত ট্রেন বলতে পারেন। যার নিশ্চিত গন্তব্য আপনার ক্যারিয়ার সফলতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।

 

 

“ ড্যাফোডিল আইটি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে একজন অভিভাবক তার সন্তানকে তথ্য প্রযুক্তির কি কি বিষয়ে দক্ষ করে তুলতে পারে”

ড্যাফোডিল আইটি ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে আপনি আপনার সন্তানকে তথ্য প্রযুক্তিতে সঠিক প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে গড়ে তুলতে পারেন। বর্তমান বিশ্বের সাথে তাল মেলাতে তথ্য প্রযুক্তির সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নেওয়াটাই প্রত্যেকটি সচেতন মানুষের কাজ। কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রেও ঠিক তাই। কারণ প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি আপগ্রেড হচ্ছে। যেমন আজ থেকে ৬ মাস আগে যে প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হয়েছে বর্তমানে তা ব্যাকডেটেড হয়ে গেছে। সুতরাং বিশ্বের সাথে তাল মেলাতে প্রযুক্তির সঙ্গে নিজেকে আপগ্রেড করতে হবে। এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আপনি আপনার সন্তানকে যে সকল বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিতে পারবেন সে বিষয়গুলো হচ্ছে- সার্টিফিকেট ইন কম্পিউটার সাইন্স এন্ড এ্যাপ্লিকেশন কোর্স, প্রফেসনাল অফিস ম্যানেজমেন্ট, ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সাইন্স, হায়ার ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সাইন্স, অটো ক্যাড, প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট।

“আইসিটি শ্রেষ্ঠ উদ্যোক্তা পুরষ্কার - ২০১৫”

তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়ন করে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এবং দক্ষ জন শক্তি তৈরীতে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ শ্রেষ্ঠ আইসিটি উদ্যোক্তাদের জন ড্যাফোডিল আইটি ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আয়োজন করা হয় “আইসিটি শ্রেষ্ঠ উদ্যোক্তা পুরষ্কার - ২০১৫”। উক্ত অনুষ্ঠানে ড্যাফোডিল আইটি ফাউন্ডেশনের মাননীয় চেয়ারম্যান সোহেল আহমেদ স্যার শ্রেষ্ঠ আইসিটি উদ্যোক্তাদের হাতে বিশেষ সম্মাননা স্মারক তুলে দেন।

“বাৎসরিক পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান - ২০১৪”

দেশের বেকার যুবক ও সুবিধাবঞ্চিত জনগণকে তথ্যপ্রযুক্তিতে সঠিক প্রশিক্ষণ দিয়ে তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দক্ষ মানব সম্পদ গড়ে তোলায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ ড্যাফোডিল আইটি ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত “বাৎসরিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান - ২০১৪” অনুষ্ঠ ড্যাফোডিলয়ার্ল্ড আইটি ফাউন্ডেশনের মাননীয় চেয়ারম্যান সোহেল আহমেদ ্যার-এর সাথে প্রথম পুরষ্কার Motor Cycle & Laptop বিজয়ী এবং অন্যান্য পুরষ্কার প্রাপ্ত আঞ্চলিক পরিচালকগণ।

“বাৎসরিক পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান - ২০১৩”

দেশের তৃণমূল পর্যায়ে প্রযুক্তি শিক্ষা পৌছে দিতে ও দেশের বেকারত্বের হার কমিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা আইটি উদ্যোক্তাদের অনুপ্রাণিত করার জন্য প্রতি বছরই “ ড্যাফোডিল্ড আইটি ফাউন্ডেশন” একটি গিফট সেশনের ঘোষণা করেন এবং নির্ধারিত সময়ের ভিতর একটি চমৎকার অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পুরষ্কার প্রাপ্তদের হাতে তাদের প্রাপ্য পুরষ্কারটি তুলে দেন।